রাশিয়া, ইক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্রের উত্তেজনায় EURUSD
আজ শুক্রবার ইউরোপিয়ান সেশনে EURUSD পেয়ার ১.১৩৮০ এর কাছাকাছি মুভমেন্ট করছে। প্রত্যাশা করা হচ্ছে, পেয়ারটি খুব তাড়াতাড়ি সপ্তাহের সর্বনিন্ম প্রাইস ১.১৩৭৫ যেতে পারে।
চলতি সপ্তাহে পেয়ারের বিয়ারিশ অবস্থান শক্তিশালী মনে হচ্ছে। এখন অবধি জকের সেশনে প্রধান কারেন্সি পেয়ারটি দুই সপ্তাহের মধ্যে সবথেকে বেশি দৈনিক পতন মার্ক করেছে। এদিকে মার্কিন ট্রেজারি ইয়েলড, রাশিয়া, চীন এবং ইক্রেন উত্তেজনা অনুভূতির ডলারের প্রাইস বৃদ্ধিতে প্রভাব ফেলছে।
এদিকে ইউরোপিয়ান ইউরোপিয়ান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লেগার্ডের মন্তব্যে ইন্টারেস্ট রেট বৃদ্ধির ব্যাপারে অনাগ্রহ দেখা যাচ্ছে, যা ইউরোর ডলারের বিপরীতে ইউরোর প্রাইস কমার অন্যতম কারণ।
মার্কিন ডলারের প্রাইস বেড়ে সপ্তাহের সর্বোচ্চ ৯৬.০৩ এর কাছাকাছি মুভমেন্ট করছে। এটি লক্ষণীয় যে মার্কিন ১০ বছরের ট্রেজারি ইয়েলড ২০১৯ সালের জুলাইয়ের পরবর্তীতে ২.০% অতিক্রম করেছে যখন জানুয়ারিতে মার্কিন কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স চার দশকের সর্বোচ্চ ৭.৫% অতিক্রম করেছে।
এই মুদ্রাস্ফীতির তথ্য অনুসরণ করে, সেন্ট লুইস ফেডের প্রেসিডেন্ট জেমস বুলার্ড জুলাইয়ের মধ্যে হার বৃদ্ধির সমর্থনে এবং দ্বিতীয় প্রান্তিকে ব্যালেন্স শীট হ্রাসের জন্য সমর্থন করায় মার্কিন ডলার আরও একধাপ এগিয়ে যায়। যা মার্কিন ট্রেজারি ইয়েলডকে শক্তিশালী করেছে।
প্রত্যাশা করা হচ্ছে, EURUSD পেয়ার ১.১৩৭৫ অতিক্রমের পরবর্তীতে ১.১৩৫০ সাপোর্ট হিসেবে কাজ করতে পারে। পেয়ারের পরবর্তী শক্তিশালী সাপোর্ট হতে পারে ১.১৩০০।
ফরেক্স এবং কিপ্টোকারেন্সি ট্রেডিং শিখতে বিডিপিপসের ইউটিউব চ্যানেল সাবস্কাইব করুন
0 Comments
Recommended Comments
There are no comments to display.